1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
২০২৫ সালের শেষে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা বিজয় দিবসে ওয়েস্ট ইন্ডিজে বিজয় কেতন উড়াল বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস লেখা হয়নি: বদরুদ্দীন উমর গুম-খুনের অভিযোগে ক্ষমা চেয়ে আয়নাঘরের কথা স্বীকার করলেন র‍্যাব ডিজি ঐক্যের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর দেশের জন্য ক্ষতিকর চুক্তি বাতিলের দাবি করা হয়েছে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদা রক্ষার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য চলমান অপচেষ্টা নতুন বাংলাদেশের যাত্রায় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার রমেন রায়ের ওপর হামলার ঘটনাটি পুরোনো, তিনি চিন্ময়ের আইনজীবী নন

খাল দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫

  • আপডেটের সময় : সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

নাটোরের নলডাঙ্গায় খালের দখল নেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামের বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন।

রোববার (৮ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাশিলা গ্রামে এ সংঘর্ষ হয়।

সংঘর্ষে আহত ব্যক্তিরা হচ্ছেন নলডাঙ্গা উপজেলার মাধনগর ইউনিয়নের বাশিলা গ্রামের বাসিন্দা ৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এন্তাজ আলী (৫২), ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক (৩২), মৎস্যজীবী হাবিবুর রহান (৪৫) এবং হালতি গ্রামের মো. সেলিম (২৩) ও মো.উজ্জল (২২)। আহত ব্যক্তিদের নাটোর সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হালতি বিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত জিয়া খালের কিছু অংশ বাশিলা গ্রামের এবং কিছু অংশ হালতি গ্রামের অন্তর্গত। বিলের পানি শুকিয়ে গেলে খালে মাছ ধরা শুরু হয়েছে। মাছ ধরার জন্য খালের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে উভয় গ্রামের বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা চলে।

আরও জানা যায়, খাল নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা থেকেই আজ সকাল ১০টার দিকে হালতি গ্রামের বিএনপি কর্মী মো. ফলেনের (৫২) নেতৃত্বে কিছু লোক লাঠিসোঁটা নিয়ে বাশিলা গ্রামে খাল দখল করতে আসেন। এ সময় বাশিলা গ্রামের বিএনপি নেতা-কর্মীরা তাদের প্রতিহত করতে গেলে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে পাঁচজন আহত হন এবং  তিনটি বসত-বাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।

নাটোর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাশিলা গ্রামের এন্তাজ আলী সংঘর্ষের জন্য হালতি গ্রামের মো. ফলেনের ছেলে মো. সেলিক ও তার সমর্থকদের দায়ী করেন। তবে মো. সেলিম এ ঘটনার জন্য বাশিলা গ্রামের লোকজনকে দায়ী করেছেন।

নলডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন জানান, উভয় গ্রামের সংশ্লিষ্টরা বিএনপি নেতা-কর্মী। তবে ঘটনাটি দলীয় বিষয় নিয়ে ঘটেনি।

নলডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনোয়ার হোসেন বলেন, খালের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বাশিলা ও হালতি গ্রামের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে যায়। তবে তখন কাউকে সেখানে আহত অবস্থায় পাওয়া যায়নি। এ ঘটনায় বিকেল পর্যন্ত কেউ থানায় অভিযোগ জমা দেননি।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo