সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে ৮.৩৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। পূর্বের মাস আগস্টে এ হার ছিল ৮.২৯ শতাংশ। এ মাসে দেশের খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত দুটি খাতের পণ্যের দাম বেড়েছে, ভাষ্য অনুযায়ী সাধারণ
চলমান অর্থবছরের দ্বিতীয় মাসেই পণ্যের রপ্তানি কিছুটা কমে এসেছে। এর ফলে দেশের বৈদেশিক আয় প্রায় ৩ শতাংশের মতহ্রাস পেয়েছে। এই ধারা চলমান থাকায় তৃতীয় মাসেও রপ্তানি অব্যাহতভাবে কমছে, যেখানে সেপ্টেম্বরে
দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আবারও দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) জানিয়েছে, ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের ভরিতে ৩ হাজার ১৫০ টাকা বৃদ্ধি হয়েছে। এই দাম পরিবর্তন বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হবে।
দেশের বাজারে সোনার দাম প্রথমবারের মতো ভরিতে ২ লাখ টাকার নিচে নামিয়ে আনার এক দিন পরই আবার দাম বেড়ে গেছে। আজ মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) ঘোষণা
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বৃদ্ধির হার প্রায় ৪.৮ শতাংশের মতো হতে পারে, যা অর্থনীতির বেশ উন্নতি সূচক। মুদ্রাস্ফীতির উপর নিয়ন্ত্রণ আসার ফলে ব্যক্তিগত খরচে কিছুটা বৃদ্ধি ঘটবে
চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় মাসে পণ্য রপ্তানিতে কিছুটা হেরফের দেখা গেছে। এ সময় রপ্তানি আয় প্রায় ৩ শতাংশ কমে গেছে। এই ধারা তৃতীয় মাসেও অব্যাহত থাকায় সেপ্টেম্বরে রপ্তানি কমে গেছে প্রায়
বাংলাদেশের স্বর্ণের বাজার আবারও আকাশচুম্বি দামে পৌঁছেছে। সব থেকে গুণগত মানের ২২ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি ভরি দাম এবার ২,১৯২ টাকা বৃদ্ধির মাধ্যমে মোট ১ লাখ ৯৭ হাজার ৫৭৬ টাকা নির্ধারণ
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রায় ৪.৮ শতাংশ বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। মুদ্রাস্ফীতির চাপ কিছুটা কমার কারণে বেসরকারি খরচে সামান্য বৃদ্ধি দেখা সম্ভব, যার ফলে গত অর্থবছরের তুলনায় অর্থনৈতিক
সেপ্টেম্বরে দেশের মোট মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে হয়েছে ৮.৩৬ শতাংশ, যা আগের মাস আগস্টে ছিল ৮.২৯ শতাংশ। এই মাসে দেশের খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত দুই ধরনের পণ্যের দামে বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংকোচনমূলক
দেশের স্বর্ণ বাজারে এক দিনের ব্যবধানে আবারও জোরদার ফেরার খবর জানিয়ে এগিয়ে এসেছে স্বর্ণের দাম। বাংলাদেশ জুয়েলার্স এ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) জানিয়েছে, ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের ভরির মূল্য বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ১৫০