বাংলাদেশের প্রাইজবন্ডের ১২১তম ড্র সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ড্রয়ে প্রথম পুরস্কার জিতে নেয় নম্বর ০১০৮৩৩১, যা একটি দামী ৬ লাখ টাকার পুরস্কার। দ্বিতীয় পুরস্কার অর্জন করেছে নম্বর ০১৫৬৮৯৭, যার মূল্য
অর্থনৈতিক সংকটের মুখোমুখি হওয়া শরিয়াভিত্তিক পাঁচটি ব্যাংকের মার্জার বা একীভূতকরণের উদ্যোগকে কেন্দ্র করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই ব্যাংকগুলোকে অকার্যকর ঘোষণা এবং পরিচালনা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রস্তাবনা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, পাঁচটি শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকের বোর্ড ভেঙে ফেললেও সাধারণ গ্রাহকদের সেবা স্থবির হবে না। ব্যাংকগুলোর পেমেন্ট, রেমিট্যান্স, এলসিসহ সকল ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম আগের মতোই
ঢাকা Stock Exchange (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) এক জরুরি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানিয়েছে, একীভূত হয় থাকা পাঁচটি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন বর্তমানে স্থগিত করা
বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) জানিয়েছে, ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশ, ২০২৫ (বিআরও ২০২৫) অনুযায়ী দুর্বল অর্থনীতির পাঁচটি ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডাররা ক্ষতিপূরণ পাবেন, যদি তাদের বিনিয়োগের যথাযথ ক্ষতি হয়। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের এই উল্লম্ফনে দেশপ্রেমে স্বস্তি ফিরেছে। চলতি বছর অক্টোবরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত দেশের রিজার্ভ ৩২ বিলিয়ন ডলানের বেশি হয়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি
বাংলাদেশের প্রাইজবন্ডের ১২১তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ড্রয়ে প্রথম পুরস্কার হিসেবে জিতেছেন নম্বর ০১০৮৩৩১, যার মূল্য ৬ লাখ টাকা। দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছেন ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা, যা অর্জন করেছে
আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত পাঁচটি শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংককে মার্জার বা একীভূত করার নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর পাশাপাশি, ব্যাংকগুলোকে অকার্যকর করে ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রস্তাব ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) আজ (৬ নভেম্বর) ঘোষণা করেছে যে একীভূতের প্রক্রিয়ায় থাকা পাঁচটি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্তের ফলে ব্যাংকগুলোকে
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, পাঁচটি শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকের বোর্ড বাতিল হলেও গ্রাহকসেবায় কোনও বিঘ্ন ঘটবে না। এই ব্যাংকগুলোতে পেমেন্ট, রেমিট্যান্স ও এলসি সহ সব ধরনের ব্যাংক্রিয় কার্যক্রম