করোনা ভাইরাসের প্রভাবে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে আর্থিক ক্ষতি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদনার আওতায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সকে এক হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক লিমিটেড। চলতি মূলধন হিসেবে (ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল)
চট্টগ্রাম বন্দরে এক মাসেরও বেশি সময় যাবত পড়ে থাকা আদা, রসুন ও পেঁয়াজ ভর্তি ১২টি কন্টেইনার নিলামে উঠছে। নিয়মানুযায়ি আমদানির ৩০দিন পাড় হওয়ায় এ সব কন্টেইনার নিলামে তোলার পদক্ষেপ নিয়েছে
প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শিল্প ও সেবা খাতের জন্য এবার ১৫ হাজার কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করল বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় বিতরণ করা ঋণের অর্ধেক
করোনা ভাইরাসের (কোভিড-১৯) প্রভাবে অচল হয়ে পড়া বিশ্বে এবার প্রবৃদ্ধি না হয়ে বরং সংকুচিত হবার পূর্বাভাস দিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। সংস্থাটি বলছে ১৯৩০ সালের মহামন্দার পর বিশ্ব কখনো এতটা
বর্তমানে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) জাতিসংঘ শাখার অতিরিক্ত সচিব সুলতানা আফরোজকে সচিব পদে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে। সচিব পদমর্যাদায় তাকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও)
সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকার ভর্তুকি লাগবে। আগামী বাজেটে এ খাতে এই বরাদ্দ রাখতে হবে। সুদ-ভর্তুকি হিসেবে ওই পরিমাণ টাকা বাংলাদেশ ব্যাংককে দেবে অর্থ মন্ত্রণালয়।
মহামারি রূপ নেওয়া করোনা ভাইরাসের কারণে অর্থনৈতিক সংকটের মুখে বিশ্ব। এমন অবস্থায় ‘বৈশ্বিক মন্দা’ তৈরি হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। যদি তাই হয়, তাহলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে দুর্বল দেশগুলো।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে পৃথিবীর প্রায় সব দেশই আন্তর্জাতিক আগমন-বহির্গমন বন্ধ রেখেছে। এর ফলে বিদেশ ভ্রমণে কিংবা চিকিৎসার জন্য বিদেশে গিয়ে আটকা পড়েছেন অনেক বাংলাদেশি। বিপাকে পড়া এসব মানুষের খরচের
করোনা ভাইরাসের প্রভাবে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে দেশের শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্য। সরাসরি ক্ষতির মুখে পড়েছে রপ্তানি খাত। প্রধান রপ্তানি পণ্য গার্মেন্টসের ২ বিলিয়ন ডলারের ওপরে রপ্তানি আদেশ বাতিল হয়ে গেছে।
বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসের কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষতি মোকাবিলায় কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো, জানুয়ারি থেকে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত কেউ ঋণের কিস্তি দিতে না