1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০২:০২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
অল্প সময়ে অনেক কিছু অর্জন: অন্তর্বর্তী সরকারের নিষ্ঠার প্রতিফলন জাতিসংঘে বাংলাদেশ: ১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয় শেখ হাসিনার রায় ঘিরে হত্যার হুমকি, যুবক গ্রেপ্তার এই রায়ের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম ট্রাম্পের দাবি: ভারত-পাকিস্তানকে ৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকি দিয়েছিলাম শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সেনাবাহিনীর সহায়তা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা যুবদল নেতা কিবরিয়া হত্যায় আরও দু’জন ভাড়াটে খুনি গ্রেপ্তার: র‍্যাব জামায়াতের দাবি: ভোটকেন্দ্রে অন্তত পাঁচজন সেনা মোতায়েনের প্রয়োজন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের সঙ্গে সাংবাদিক মিজানুরের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই ময়মনসিংহে ট্রেনে নাশকতার চেষ্টা, সাহসী প্রতিরোধে বড় ক্ষতি এড়ানো

সরকার গোপন সমঝোতা করলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ভঙ্গ হতে পারে

  • আপডেটের সময় : সোমবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৫

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার অভিযোগ করেছেন যে, গোপন যৌথ আলোচনা ও সমঝোতার মাধ্যমে সরকার যদি আরপিওর সর্বশেষ সংশোধনী বাতিল করে দেয়, তবে এটি একটি বড় অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। এই সংশোধনী অনুযায়ী, কোনও নিবন্ধিত দলের প্রার্থী যদি জোটের অন্য দলের প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান, তাহলে আইনগতভাবে অনুমোদিত এই নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। বিস্ময়করভাবে, সরকার যদি কোনও দলের সঙ্গে গোপন সমঝোতা করে, তাহলে তা ন্যাক্কারজনকভাবে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের ব্যত্যয় ঘটানোর শঙ্কা দেখা দিতে পারে, যা সাধারণ জনগণের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠবে। রোববার এক বিবৃতিতে মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বিষয়ে কঠোর বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, নির্বাচনী জোট গঠিত হলেও প্রতিটি প্রার্থী তাদের নিজ নিজ দলের প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে—গত ২৩ অক্টোবর এই বিধান সংযোজন করে নির্বাচন আইন সংশোধন করা হয়, যা প্রচারিত হয় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের দ্বারা। তবে বিভিন্ন সূত্রের মাধ্যমে জানা গেছে, বিএনপি’র একজন নেতা ও সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টার মধ্যে গোপন ‘জেন্টলম্যান এগ্রিমেন্ট’ থাকায়, এই সংশোধনী বাতিলের সম্ভবনা দেখা দিয়েছে। দেশবাসী মনে করে, যদি এই সংশোধনী বাতিল হয়, তবে সেটি অত্যন্ত অগণতান্ত্রিক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হবে। মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, যদি এই সংশোধনী উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ব্যক্তিগত একটি গোপন সমঝোতার ভিত্তিতে বাতিল করা হয়, তাহলে সেই সিদ্ধান্ত নির্বাচনের নিরপেক্ষতা ও সকল দলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতকরণে বড় ঝুঁকি সৃষ্টি করবে। জনগণের কাছে প্রশ্ন উঠতে বাধ্য, এই সিদ্ধান্তের নৈতিক ও যৌক্তিক ভিত্তি কি? নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য ভোটাধিকার পূরণের জন্য দায়বদ্ধ নির্বাচনী প্রক্রিয়া কি অন্ধকারে ঢুকবে? চার মাস সময় থাকতে, যদি এমন গোপন যোগসাজшисьল বচáles যায়, তবে নির্বাচন অপ্রতিদ্বন্দ্বী ও ভ্রান্তি মুক্ত হবেনা। জামায়াতের এই নেতা বলেন, দেশের বৃহত্তর স্বার্থে এবং সব দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে দ্রুত নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ও বিদ্যমান গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) বহাল রাখা জরুরি। আমাদের প্রত্যাশা, অন্তর্বর্তী সরকার এই বিষয়গুলো বিবেচনা করবে এবং সকলের স্বার্থে ন্যায় ও স্বচ্ছ নির্বাচন প্রক্রিয়া নিশ্চিত করবে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo