1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
২০২৫ সালের শেষে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা বিজয় দিবসে ওয়েস্ট ইন্ডিজে বিজয় কেতন উড়াল বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস লেখা হয়নি: বদরুদ্দীন উমর গুম-খুনের অভিযোগে ক্ষমা চেয়ে আয়নাঘরের কথা স্বীকার করলেন র‍্যাব ডিজি ঐক্যের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর দেশের জন্য ক্ষতিকর চুক্তি বাতিলের দাবি করা হয়েছে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদা রক্ষার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য চলমান অপচেষ্টা নতুন বাংলাদেশের যাত্রায় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার রমেন রায়ের ওপর হামলার ঘটনাটি পুরোনো, তিনি চিন্ময়ের আইনজীবী নন

কিছুটা কমেছে মূল্যস্ম্ফীতি

  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২২

গেল নভেম্বরে বাজারে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ার হার বা মূল্যস্ম্ফীতি আরও কিছুটা কমেছে। পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে এ মাসে মূল্যস্ম্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। আগের মাস অক্টোবরে যা ছিল ৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। অবশ্য গ্রামে মূল্যস্ম্ফীতি আগের চেয়ে বেড়েছে।

সোমবার এক ব্রিফিংয়ে মূল্যস্ম্ফীতির ওপর বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হালনাগাদ পরিসংখ্যান জানান পরিকল্পনামন্ত্রী এম এম মান্নান। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনামন্ত্রীর কার্যালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রী বলেন, সরকারের দক্ষ বাজার ব্যবস্থাপনার কারণে পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। মূল্যস্ম্ফীতি স্বস্তিদায়ক অবস্থায় এসেছে। লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ধান ও শাকসবজির উৎপাদন হয়েছে। বিশ্ববাজারেও তেল-গ্যাসের দাম কিছুটা কমে আসায় আমদানি পণ্যের দামও কিছুটা কমেছে। আগামী মাসগুলোতে মূল্যস্ম্ফীতি আরও কমবে বলে আশা করেন তিনি।

গত আগস্টে ১১ বছরে সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়ে মূল্যস্ম্ফীতি দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৫২ শতাংশে। ওই মাসের প্রথম সপ্তাহে জ্বালানি তেলের দর রেকর্ড ৫২ শতাংশ হারে বাড়ানো হয়। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক বাজারেও খাদ্যপণ্যের দর বেশি ছিল। এই দুই কারণে মূল্যস্ম্ফীতি অস্বাভাবিক হারে বাড়ে। অবশ্য, পরের মাস থেকেই তা সামান্য কমতে শুরু করে। সেপ্টেম্বরের ৯ দশমিক ১ শতাংশে নেমে আসে। পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্টম্ফীতি হচ্ছে, আগের বছরের নির্দিষ্ট কোনো মাসের ভোক্তা মূল্য সূচকের তুলনায় পরের বছর একই মাসে ওই সূচক যতটুকু বাড়ে তার শতকরা হার।

ব্রিফিংয়ে মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে একজন সংবাদিক বলেন, খাদ্যপণ্যের বাজারদরের সঙ্গে বিবিএসের প্রতিবেদনের মিল নেই। এর উত্তরে এম এ মান্নান বলেন, বিবিএস ৪২২টি পণ্যের মূল্য যাচাই করে থাকে। এতে স্বর্ণের দামও ধরা হয়। স্বর্ণের দাম বাড়লে মূল্যস্ম্ফীতিতে প্রভাব পড়ে। এ ছাড়া মাখন, কফিসহ এরকম অনেক পণ্যের দামও ধরা হয়। এগুলো সংশোধন করা হবে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, নভেম্বরে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ম্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ১৪ শতাংশ, যা আগের মাসে ছিল ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ম্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ। অক্টোবরে এ উপখাতে ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ মূল্যস্ম্ফীতি ছিল। গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ম্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশ, যা অক্টোবরে ছিল ৮ দশমিক ৯২ শতাংশ। গ্রামে খাদ্য মূল্যস্ম্ফীতি কমলেও খাদ্যবহির্ভূত খাতে ১০ শতাংশ ছাড়িয়েছে। শহরেও খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ম্ফীতি বেড়েছে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo