1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:১০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
সীমানা নির্ধারণে বিশ্লেষণী ও নিরপেক্ষ কাজের চেষ্টা করি: সিইসি পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী বললেন, একাত্তরের অমীমাংসিত ইস্যু দুইবার সমাধান হয়েছে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে চুক্তি ও চার সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর ধর্ষণের মামলায় পুলিশ কনস্টেবল সাফিউর কারাগারে আনসার মোতায়েন থাকবে ৬ লাখের বেশি ভোটকেন্দ্রে: মহাপরিচালক উত্তরা বিমান দুর্ঘটনায় এক মাসের মধ্যে আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নির্বাচনমুখী জনগণই ষড়যন্ত্র কাজ করবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা, সতর্কতা জারি সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ ৯ দগ্ধ বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের পূর্বাভাস, টানা বর্ষণ হতে পারে

পুলিশ আক্রান্ত হলে নিজেকে বাঁচাবার অধিকার আছে: সংসদে প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেটের সময় : শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২

মিডিয়া কাভারেজ পেতে বিএনপি আন্দোলনে সিচুয়েশন তৈরি করে বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, হ্যাঁ- আমি শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করলে কাউকে কিছু না বলার জন্য বলেছি। পুলিশকে বলেছি কিছু না বলার জন্য; এটা ঠিক। কিন্তু পুলিশ তো আগ বাড়িয়ে কিছু করেনি।

‘পুলিশ যদি আক্রান্ত হয় তার নিজেকে বাঁচাবার অধিকার আছে। সেটা কি নাই? না পুলিশ হলে তার আক্রান্ত হলেও তার নিজেকে রক্ষা করার কোনো অধিকার থাকবে না? আমি তো আন্দোলন করার কথা বলেছি। মিছিল করেন, আন্দোলন করেন, কিন্তু শান্তিপূর্ণভাবে করেন। কেউ কিছু বলবে না। যেখানে শান্তিপূর্ণভাবে হচ্ছে সেখানে তো কেউ কিছু বলছে না।’

বৃহস্পতিবার একাদশ জাতীয় সংসদের ১৯তম অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।

বিএনপিদলীয় সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা বিএনপির ওপর হামলার তথ্য তুলে ধরে সরকারের কড়া সমালোচনা করেন। জবাবে সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেন, রুমিন ফারহানা বলে গেল খুব খারাপ নাকি অবস্থা। ভোলার ঘটনা নিয়ে চিৎকার চেঁচামেচি করে গেল, প্রতিবাদ করে গেছে। বাংলাদেশে কী হতো? ৭৫-এ জাতির পিতাকে হত্যা করা হলো, খুনিদের আরও উৎসাহিত করা হলো। বিচারের হাত থেকে রেহাই দেওয়া হলো।

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, তাদের কথা শুনে মনে হয় তারা বোমা ছুড়বে, লাঠি মারবে, ঢিল মারবে, গুলি করবে। সব করবে। তাদের কিছু বলা যাবে না। আমি তো আন্দোলন করার কথা বলেছি, মিছিল করেন, আন্দোলন করেন। শান্তিপূর্ণভাবে করলে কেউ কিছু বলবে না। যেখানে শান্তিপূর্ণভাবে হচ্ছে সেখানে তো কেউ কিছু বলছে না। কিন্তু এরা তো মাঠে নেমেই আগে কোথায় কাকে আক্রমণ করবে, কীভাবে একটা সিচুয়েশন তৈরি করবে। হ্যাঁ- এটা করে, একটা কারণ আছে। কারণ হলো এমনি মিছিল করলে তো মিডিয়া কাভারেজ পাবে না। মিডিয়াতে কাভারেজ করার জন্যই তারা এমন ঘটনা ঘটায়।

তিনি বলেন, এখন গুম, খুন হত্যা নিয়ে কথা হয়। বাংলাদেশে ৭৫-এর পর কী ঘটেছে। ২০০১ সালের নির্বাচনের পর বরিশালের আগৈলঝাড়া গৌরনদী থেকে ২৫ হাজার লোক টুঙ্গিপাড়ায় আশ্রয় নিয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ডিজেল বেশি দামে কিনে অল্পমূল্যে দিচ্ছি। প্রত্যেকটা খাতে আমরা দিচ্ছি, কারণ কৃষক উৎপাদনটা বাড়াবে। দুই কোটি কৃষক উপকারভোগী কার্ড পায়। অর্থনীতির প্রত্যেকটা খাতে ভর্তুকি দিচ্ছি। যারা সাধারণ মানুষ তাদের জন্য। যারা উচ্চবিত্ত তারা হয়ত একটু অখুশি হতে পারেন। সাধারণ মানুষের যাতে কষ্ট না হয় সেদিকেই বেশি দৃষ্টি দিয়ে থাকি, এটাই আমার নীতি এবং সেটাই আমি করে যাচ্ছি। হতাশাব্যঞ্জক কথা ছড়িয়ে মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়ানো সেটা মোটেই সমুচিত না।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo