রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবরেটরি, সিটি কলেজ থেকে জিগাতলা এলাকায় শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে আবারও হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। রবিবার (৫ আগস্ট) দুপুরে নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের অষ্টম দিনের আন্দোলনে ওই এলাকা
রাজধানীর রামপুরায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কর্মী–সমর্থকদের একটি মিছিলে ধাওয়া দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রামপুরা ব্রিজের সামনে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল থেকে রামপুরা এলাকায় অবস্থান নিয়ে
নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ৷ রবিবার (৫ আগস্ট) সকালে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থী জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেতে থাকেন৷
নিরাপদ সড়কের দাবিতে এক সপ্তাহ ধরে রাজপথে শিক্ষার্থীদের অবস্থানের পর এবার সড়কে নেমেছেন পরিবহন শ্রমিক ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। রোববার ঢাকার মিরপুর ১ নম্বর সেকশনে কয়েকশ পরিবহন শ্রমিক অবস্থান
রাজধানীর ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নিরাপদ সড়ক চাই দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আজ অবস্থান বা বিক্ষোভ করতে দেয়নি পুলিশ। গত সাত দিনের মতো আজ সকাল ১০টার পর থেকে শিক্ষার্থীরা মহাসড়কে অবস্থান নিতে এলেও
রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে বিভিন্ন স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক হাজার শিক্ষার্থী অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেছেন। রোববার সকাল ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা অবস্থান নিয়ে ঝিগাতলায় ছাত্রলীগের হামলার বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। পরে
নিরাপদ সড়কের দাবিতে রাজধানীর মিরপুরে অষ্টম দিনের মতো মিছিল করছেন শিক্ষার্থীরা। রোববার দুপুরে মিরপুর-২ নম্বর থেকে প্রায় তিনশ শিক্ষার্থী একটি মিছিল নিয়ে মিরপুর-১০ নম্বর গোলচত্বর এলাকায় যান। এ সময় ৬০-৭০টি
রাজধানীর ফার্মগেটে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালিয়েছে একদল ব্যক্তি। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, হামলাকারীরা ছাত্রলীগের নেতাকর্মী। রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বেসরকারি এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে ফার্মগেট
ধানমন্ডির জিগাতলায় অবস্থান নেওয়া কয়েক হাজার শিক্ষার্থীকে ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়েছে পুলিশ। নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গতকাল শনিবার দুপুর থেকে পাঁচ ঘণ্টা ধরে পুলিশ ও ক্ষমতাসীন
নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে স্কুল ও কলেজের প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক ডেকেছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এ বৈঠকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের করণীয় সম্পর্কে দিক নির্দেশনা দেওয়া হবে।