এক দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার মূল্য আবারও কমানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। এর ফলে দেশের বিভিন্ন বাজারে মানসম্পন্ন সোনার দাম অনেকটা কমে গেছে, বর্তমানে এক ভরি সোনার
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, এর মূল কারণ হচ্ছে রেমিট্যান্সের প্রবাহে জোয়ার। চলতি বছরের অক্টোবরে, ৩০ তারিখ পর্যন্ত দেশের রিজার্ভ ৩২ বিলিয়ন ডলারের বেশি হয়েছে। জাতীয়
স্থানীয় বাজারে স্বর্ণের (পাকা স্বর্ণ) দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক বাজারেও মূল্যবান এই ধাতুটির দাম হ্রাস করা হয়েছে। সবচেয়ে মানসম্পন্ন ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) দাম কমেছে ৯৩৪ টাকা।
বাংলাদেশ প্রাইজবন্ডের ১২১তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে ১০০ টাকার মূল্যমানের এই সঞ্চয় পরিকল্পনায় প্রথম পুরস্কার জিতেছেন নম্বর ০১০৮৩৩১। এই নম্বরের বিক্রয়কারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান মাত্র ৬ লাখ টাকার মূল্যের এই
দেশের বাজারে বিভিন্ন দফা পতনের পর আবারও সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) জানিয়েছে, এবার ভরিতে ৮ হাজার ৮৮০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম নির্ধারণ
বাংলাদেশ ব্যাংক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে মন্দ ঋণ অবলোপনের ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোর জন্য সময়সীমা শিথিল করেছে। পাশাপাশি, এখন থেকে অবলোপনের আগে অন্তত ৩০ কর্মদিবস আগে ঋণগ্রহীতাকে লিখিত নোটিশ পাঠানোর বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে
বাংলাদেশের বাজারে ফের সোনার দামে কৌশলগত পরিবর্তন এসেছে। আজ (৩০ অক্টোবর) জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) ঘোষণা করেছে যে, এক দিনের ব্যবধানে সোনার দাম আবার কমে গেছে। এর ফলে, বিভিন্ন মানের সোনার
দেশের বাজারে স্বর্ণের মূল্য আবার কমানো হয়েছে। স্থানীয় বাজারে তেজাবী বা পাকা স্বর্ণের দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে এখন থেকে দেশের বাজারেও স্বর্ণের দাম হ্রাস করা হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২
বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে বিদেশের বাজারে এই ধাতুটির মূল্যও হ্রাস করা হয়েছে। দেশের শীর্ষ মানের ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) দাম কমানো হয়েছে ৯৩৪ টাকা। এর ফলে
দেশের বাজারে বেশ কিছু দিন ধরে কয়েক দফা পতনের পর অবশেষে আবারো সোনার দাম বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) ঘোষণা করেছে, এখন থেকে ভরে প্রতি ৮ হাজার ৮৮০ টাকা