অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা ও কার্যকর পদক্ষেপের জন্য জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশকে এখনো অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। সালেহউদ্দিন আহমেদ, অর্থ উপদেষ্টা, বলেছেন, প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগের
দেশের বাজারে ক্রমাগত চতুর্থ দিনের মতো স্বর্ণের মূল্য বেড়েই চলছে। মঙ্গলবার ভরিত স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে আরও ৩ হাজার ১৩৭ টাকা। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) ঘোষণা করেছে, এই হারে ২২
দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আবারও বৃদ্ধি পেয়েছে, যা নতুন রেকর্ডে পৌঁছিয়েছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) এই ঘোষণা দেয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির শেয়ার লেনদেনে কারসাজি করে সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) মোট ৪৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা জরিমানা আরোপ করেছে। এর মধ্যে নিউ
বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দ্রুত বাড়ছে। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত রিপোর্টে জানা গেছে, সেপ্টেম্বরে এই ঋণের মোট পরিমাণ প্রায় ৬ লাখ কোটি টাকায় পৌঁছাতে পারে।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত বিষয়গুলো অনেক আলোচনা হয় কিন্তু কার্যকরী পদক্ষেপ খুব কম। তিনি উল্লেখ করেন, দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য আমাদের প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, কিন্তু আন্তর্জাতিক
দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম তৃতীয় দিনের মতো আবারো বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাত ব্যাখ্যা করে জানিয়েছে,ভরিতে ৩ হাজার ১৩৭ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। bunun ফলে ২২
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) আবারও স্বর্ণের দামের বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়েছে। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) তাদের স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং-এর চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আগামী
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুটি কোম্পানির শেয়ার লেনদেনে ব্যাপক কারসাজির অভিযোগে বিশেষভাবে মনোযোগ আকর্ষণ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এই ঘটনার সাথে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে, যার
অতিরিক্ত নতুন হিসাবের পরিপ্রেক্ষিতে খেলা পাচ্ছে দেশজুড়ে ব্যাংকিং খাতের বড় একটি চিত্র। সেপ্টেম্বরের শেষ পর্যন্ত দেশের খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ৬ লাখ কোটি টাকা ছুঁতে পারে। দেশীয় বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে