1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০২:০১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
অল্প সময়ে অনেক কিছু অর্জন: অন্তর্বর্তী সরকারের নিষ্ঠার প্রতিফলন জাতিসংঘে বাংলাদেশ: ১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয় শেখ হাসিনার রায় ঘিরে হত্যার হুমকি, যুবক গ্রেপ্তার এই রায়ের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম ট্রাম্পের দাবি: ভারত-পাকিস্তানকে ৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকি দিয়েছিলাম শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সেনাবাহিনীর সহায়তা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা যুবদল নেতা কিবরিয়া হত্যায় আরও দু’জন ভাড়াটে খুনি গ্রেপ্তার: র‍্যাব ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের সঙ্গে সাংবাদিক মিজানুরের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই জামায়াতের দাবি: ভোটকেন্দ্রে অন্তত পাঁচজন সেনা মোতায়েনের প্রয়োজন ময়মনসিংহে ট্রেনে নাশকতার চেষ্টা, সাহসী প্রতিরোধে বড় ক্ষতি এড়ানো

ঝুকির মধ্যে এশিয়ার বিকাশমান অর্থনীতি:আইএমএফ

  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৩

৩১ অক্টোবর ২০১৩। পোর্টাল বাংলাদেশ ডেস্ক।

দেশী ও বিদেশী বিনিয়োগ কমায় এশিয়ার বিকাশমান অর্থনীতির দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি ঝুঁকির মুখে পড়তে যাচ্ছে বলে সতর্ক করে দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) । যদিও মুদ্রার দুর্বল অবস্থান ও স্থানীয় চাহিদার বৃদ্ধি এ ঝুঁকি সামান্য হলেও কমিয়েছে। সংস্থাটির এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল শাখার পরিচালক অনুপ সিং এ কথা জানান। খবর রয়টার্সের।

গতকাল বুধবার টোকিওতে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুত বিনিয়োগ পরিস্থিতি কঠোর হয়ে পড়ায় এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে এশিয়ায়। এর প্রভাবে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে সবচেয়ে বেশি।

সিং বলেন, ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলো বিদেশী মূলধন প্রবাহের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। অথচ দেশগুলো এরই মধ্যে মূল্যস্ফীতিজনিত চাপের মুখে রয়েছে। এ চাপ থেকে বেরিয়ে আসতে মুদ্রানীতিমালা আরো কঠোর করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনতে একই রকমভাবে কঠোর মুদ্রানীতি নিতে হতে পারে ভারতকে। গত মঙ্গলবার রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া মুদ্রানীতি কঠোর করার বিষয়ে আলোচনা করার পর তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরো বলেন, মুদ্রানীতি ছাড়াও সরবরাহের দিক থেকেও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেয়া উচিত। সরকার উভয় দিক বিবেচনায় নিয়েই পদক্ষেপ নেয়ার চেষ্টা করছে।

এদিকে জাপানের বিক্রয় কর বাড়ানোর সিদ্ধান্ত সঠিক বলে মনে করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে তিনি জানান, বর্তমানে দেশটির বিক্রয় কর ৫ শতাংশে থাকলেও এপ্রিলে তা বাড়িয়ে ৮ এবং ২০১৫ সালের অক্টোবরে তা ১০ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। বিক্রয় কর বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত সঠিক হয়েছে বলে মনে করেন তিনি। পরবর্তী ধাপ হিসেবে সরকারকে অবশ্যই একটি সুনির্দিষ্ট আর্থিক কাঠামো নির্ধারণ করতে হবে, যেখানে ২০২০ সাল নাগাদ দেশটির জিডিপিতে সরকারি ঋণের অনুপাত কমিয়ে আনার মতো বিভিন্ন লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব হয়।

এদিকে চলতি মাসে বিকাশমান এশীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস কমিয়েছে আইএমএফ। এ বছর এবং ২০১৪ সালে এখানে যথাক্রমে ৬ দশমিক ৩ শতাংশ এবং ৬ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে জানায় সংস্থাটি, যা এপ্রিলের পূর্বাভাসের তুলনায় কম।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo