1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৫৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
অল্প সময়ে অনেক কিছু অর্জন: অন্তর্বর্তী সরকারের নিষ্ঠার প্রতিফলন জাতিসংঘে বাংলাদেশ: ১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয় শেখ হাসিনার রায় ঘিরে হত্যার হুমকি, যুবক গ্রেপ্তার এই রায়ের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম ট্রাম্পের দাবি: ভারত-পাকিস্তানকে ৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকি দিয়েছিলাম শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সেনাবাহিনীর সহায়তা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা যুবদল নেতা কিবরিয়া হত্যায় আরও দু’জন ভাড়াটে খুনি গ্রেপ্তার: র‍্যাব জামায়াতের দাবি: ভোটকেন্দ্রে অন্তত পাঁচজন সেনা মোতায়েনের প্রয়োজন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের সঙ্গে সাংবাদিক মিজানুরের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই ময়মনসিংহে ট্রেনে নাশকতার চেষ্টা, সাহসী প্রতিরোধে বড় ক্ষতি এড়ানো

দুর্বল পাঁচ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডাররা ক্ষতিপূরণ পাবেন

  • আপডেটের সময় : বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫

বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশ, ২০২৫ (বিআরও ২০২৫) অনুসারে দুর্বল পাঁচটি ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডাররা ক্ষতিপূরণ পেতে পারেন। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ব্যাংকটি বলেছে, বঙ্গবন্ধু রেজল্যুশন আইন, ২০২৫ এর ধারা ৪০ অনুযায়ী, যদি কোনও তফশিলি ব্যাংক রেজল্যুশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লিকুইডেশনের (পরিসমাপ্তি) আওতায় আসে এবং শেয়ারহোল্ডাররা রেজল্যুশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তুলনামূলকভাবে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হন, তাহলে তাদের ক্ষতির পরিমাণে তারতম্য অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। এই ক্ষতিপূরণের পরিমাণ নির্ধারণের জন্য একটি পেশাদার মূল্যায়নকারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগ করা হবে, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে রেজল্যুশন প্রক্রিয়া শেষে কাজ করবে। এছাড়াও, সরকার ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী বা শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ রক্ষা করতে বিশেষ ক্ষতিপূরণের বিষয়টি বিবেচনা করতে পারে বলে জানানো হয়েছে। আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী এই ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রস্তুত করা হয়েছে, যেখানে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক এবং ওইসিডি’র মতামত ও প্রযুক্তিগত সহায়তা এসেছে। অধ্যাদেশে ব্যাংকের বিভিন্ন দাবিদার যেমন আমানতকারী ও শেয়ারহোল্ডারের অধিকার স্পষ্টভাবে নির্ধারিত হয়েছে। বিশেষজ্ঞ সংস্থা ‘ইকুয়েটর’ কর্তৃক পরিচালিত পরিদর্শন ও বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বর্তমানে রেজল্যুশন প্রক্রিয়াধীন ব্যাংকগুলো ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মধ্যে রয়েছে এবং তাদের নিট সম্পদ মূল্য (নিট অ্যাসেট ভ্যালু) ঋণাত্মক। এই পরিস্থিতি বিবেচনায় ব্যাংকিং সেক্টর ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিটি (বিসিএমসি) গত ২৪ সেপ্টেম্বর একটি জরুরি সভা করে। সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, এই পাঁচটি দুর্বল ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডাররা রেজল্যুশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যাংকের ক্ষতি বহন করবেন। রেজল্যুশন আইন অনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন অংশীদার—শেয়ারহোল্ডার, দায়ী ব্যক্তি, অতিরিক্ত টিয়ার ১ মূলধনধারী, টিয়ার ২ মূলধনধারী এবং সাব-অর্ডিনেটেড ডেটহোল্ডার—সহ বিভিন্ন পক্ষের উপর ক্ষতি আরোপের ক্ষমতা রাখে। তবে, বর্তমান পরিস্থিতিতে এই পাঁচ ব্যাংকের একীভূতকরণ এবং সংশ্লিষ্ট আইনের ধারাসমূহ বিবেচনায় সাধারণ বিনিয়োগকারী বা শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ রক্ষা সম্ভব নয়। তবে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী বা শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থে অর্থাৎ তাদের ক্ষতিপূরণের বিষয়টি সরকার বিবেচনা করতে পারে বলে জানানো হয়েছে। সূত্র: বাসস

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo