1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৫৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
অল্প সময়ে অনেক কিছু অর্জন: অন্তর্বর্তী সরকারের নিষ্ঠার প্রতিফলন জাতিসংঘে বাংলাদেশ: ১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয় শেখ হাসিনার রায় ঘিরে হত্যার হুমকি, যুবক গ্রেপ্তার এই রায়ের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম ট্রাম্পের দাবি: ভারত-পাকিস্তানকে ৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকি দিয়েছিলাম শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সেনাবাহিনীর সহায়তা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা যুবদল নেতা কিবরিয়া হত্যায় আরও দু’জন ভাড়াটে খুনি গ্রেপ্তার: র‍্যাব জামায়াতের দাবি: ভোটকেন্দ্রে অন্তত পাঁচজন সেনা মোতায়েনের প্রয়োজন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের সঙ্গে সাংবাদিক মিজানুরের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই ময়মনসিংহে ট্রেনে নাশকতার চেষ্টা, সাহসী প্রতিরোধে বড় ক্ষতি এড়ানো

সাবেক এমপিদের বিলাসবহুল গাড়ি নিলামে বিক্রি হয়নি, এবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পাবে

  • আপডেটের সময় : বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫

বাংলাদেশের সাবেক দ্বাদশ জাতীয় সংসদ সদস্যদের বিদেশ থেকে আমদানি করা ৩১টি বিলাসবহুল গাড়ি এখন সরকারি যানবাহন অধিদপ্তরে হস্তান্তরের পথে। এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), যা আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) একটি বিশেষ আদেশের মাধ্যমে জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই গাড়িগুলোর শুল্কমুক্ত সুবিধা কি প্রযোজ্য হবে, তা নিয়ে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের কাছ থেকে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছিল। এর জবাবে জানা যায়, গাড়িগুলোর খালাসে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়া হবে না, এবং আমদানিকারকেরা স্বাভাবিক হারেই শুল্ক ও কর পরিশোধ করে গাড়িগুলো খালাস করতে পারবেন। গত বছর ৮ ডিসেম্বর এই নির্দেশনা চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসকে দেওয়া হয়।

শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করা এই ৩১টির মোট শুল্ক-কর পরিমাণ জোড়া হয়েছে প্রায় ২৬৯ কোটি ৬১ লাখ ৮৯ হাজার ৬০০ টাকায়। উচ্চমূল্যের এই গাড়িগুলোর একক শুল্ককর সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা ৯ কোটি ৪৪ লাখ ৮৩ হাজার ৩০০ টাকা, আর সর্বনিম্ন শুল্ককর ৮ কোটি ৬২ লাখ ৬৭ হাজার ৪০০ টাকা।

তবে, সব শুল্ক ও কর পরিশোধের পরও এই গাড়িগুলো আমদানিকারকেরা খালাস করেনি। বাংলাদেশ কাস্টমস আইন, ২০২৩ এর ধারার আলোকে গাড়িগুলো নিলামে তোলা হয়। কিন্তু কোনো নিলামকারী ঐ গাড়িগুলোর যৌক্তিক মূল্য bid না করার কারণে বিক্রি সম্ভব হয়নি। পরে অবস্থা বিবেচনায় আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সভায় জনস্বার্থে এই গাড়িগুলোর ব্যবহারের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরই প্রেক্ষিতে, অতি মূল্যবান এসব গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কাছে হস্তান্তরের জন্য এই বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।

আমদানিকারক যদি ভবিষ্যতে সব শুল্ক ও কর পরিশোধ করে এই গাড়িগুলোর আইনানুগ খালাস পায়, তাহলে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস তাদের জন্য নির্ধারিত মূল্য অনুযায়ী শুল্কায়ন করে গাড়িগুলো আবার তাদের কাছে হস্তান্তর করবে। এরপর, এসব গাড়ি সরকারি যানবাহন হিসেবে দেশের সেবা কাজে ব্যবহার করা হবে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo