1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:১৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ ৯ দগ্ধ উত্তরা বিমান দুর্ঘটনায় এক মাসের মধ্যে আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নির্বাচনমুখী জনগণই ষড়যন্ত্র কাজ করবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা, সতর্কতা জারি বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের পূর্বাভাস, টানা বর্ষণ হতে পারে সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হতে পারে রোববার বা সোমবার পূর্বাচলে সাগর-রুনির ছেলে মেঘের জন্য জমির দলিল হস্তান্তর ইসির ইউটিউব চ্যানেল উদ্বোধন ও এআই বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বার্তা আল্লামা সাঈদীর বিরুদ্ধে সাক্ষী সুখরঞ্জন বালির অপহরণ ও নির্যাতনের অভিযোগ শর্ত পূরণ না হলে নির্বাচন নয়: জামায়াত

জার্মানিতে বিদেশি বিদ্বেষ বাড়ছে

  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ৮ নভেম্বর, ২০১৮

জার্মানিতে প্রতি তিনজনের মধ্য অন্তত একজন বিদেশি বিদ্বেষ মনোভাব পোষণ করেন, জার্মানির পূর্বাঞ্চলে এই বিদ্বেষের হার আরও বেশি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এই তথ্য জানা গেছে। জার্মানির লাইপজিক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক, কর্তৃত্ববাদী ও ডানপন্থীদের উত্থান শীর্ষক একটি দীর্ঘ মেয়াদি গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে।

লাইপজিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার স্টাডির দুই গবেষক অধ্যাপক অলিভার ডেকার ও অধ্যাপক এলমার ব্রালার, বুধবার রাজধানী বার্লিনে তাদের দীর্ঘমেয়াদি গবেষণার ফলাফল জানিয়ে বলেছেন, আমাদের সাম্প্রতিক গবেষণায় জার্মানিতে বিদেশি বিদ্বেষের বিস্তার ও বৃদ্ধি পাওয়ার বিষয়টি উঠে এসেছে।

গবেষণায় দেখা যাচ্ছে জার্মানের ৩৬ শতাংশ মানুষ মনে করছেন, বিদেশিরা জার্মানিতে আসছেন, এই কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের সুবিধাদি গ্রহণের জন্য। আর জার্মানিতে ভবিষ্যতে আবারও বেকারত্বের হার বাড়লে, এক চতুর্থাংশ বিদেশিদের এই দেশ থেকে বের করে দেওয়ার বিষয়ে মতামত দিয়েছেন একই সংখ্যক ৩৬ শতাংশ মানুষ।

গবেষকেরা আরও জানিয়েছেন সাম্প্রতিককালে জার্মানিতে ইহুদি বিদ্বেষ হ্রাস পেলেও মুসলমান ও রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের ওপর বিদ্বেষ বেড়েছে। গবেষণায় বিদেশি বিদ্বেষের কারণ হিসাবে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে জার্মানিতে দক্ষিণপন্থী কট্টরবাদীদের উত্থানের বিষয়টি বলা হয়েছে। দুই বছর আগে লাইপজিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার স্টাডির করা গবেষণায় জার্মানিতে বিদেশি বিদ্বেষের হার আরও কম ছিল বলে তারা জানিয়েছে।

বুধবার বার্লিনে এই গবেষণালব্ধ ফলাফল প্রকাশের সময় সাংবাদিক সম্মেলনে গবেষক অধ্যাপক অলিভার ডেকার ও অধ্যাপক এলমার ব্রালার, অনেকের কাছে তাদের গবেষণার পদ্ধতি নিয়ে সমালোচিত হন। অনেকেই এটা জার্মান সমাজের সঠিক চালচিত্র নয় বলে মন্তব্য করেন।

২০০২ সাল থেকেই লাইপজিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার স্টাডি জার্মানিতে নব্য নাৎসি, বিদেশ বিদ্বেষ ও নানা রাজনৈতিক ও সামাজিক বিষয় নিয়ে গবেষণা করছেন।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo