1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:১৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল ৫৪ জন প্যারাট্রুপার একসঙ্গে পতাকা হাতে বিশ্ব রেকর্ড স্থাপন সিঙ্গাপুরে ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার উন্নতি ১৬ ডিসেম্বরের প্রতিশ্রুতির পরই জুলাই গণঅভ্যুত্থান: আসিফ নজরুল রিজওয়ানা হাসানের মন্তব্য: স্বাধীনতার পর থেকেই গড়ে তোলার প্রত্যাশা ছিল গণতান্ত্রিক সমাজের শেখ হাসিনার সাজা বাড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আপিল করেছে প্রসিকিউশন ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স روانাপন আইজিপি বাহারুলের বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার চেয়ে রিট খারিজ বিজিবি নিশ্চিত নয় হাদির হামলাকারীরা সীমান্ত পেরিয়েছে কি-না ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় পল্টন থানায় মামলা

বিজয় দিবসে মোদির পোষ্টে বাংলাদেশের নাম লেখা হয়নি

  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫

বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে নয় মাসের লড়াইয়ের মাধ্যমে। এই যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে ভারতের সেনাবাহিনীও যোগ দেয়, যার ফলে ১৬ ডিসেম্বর ভারতের জন্যও একটি বিজয় দিবস হিসেবে রূপ নেয়। তবে মূল বিজয় ছিল বাংলাদেশের, কারণ এ দিনেই বাংলাদেশের জনগণ তাদের কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা লাভ করে।

আজ ১৬ ডিসেম্বর, বাংলাদেশের বিজয় দিবসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। সেখানে তিনি ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের বিজয় দিবসের কথা উল্লেখ করেছেন, তবে তিনি এটি যেন শুধুমাত্র ভারতের বিজয়ের দিন হিসেবে তুলে ধরেছেন। তার পোস্টে একবারও বাংলাদেশের নাম আসে না। মোদি লিখেছেন, “বিজয় দিবসে আমরা আমাদের সাহসী সেনাদের স্মরণ করছি, যারা ১৯৭১ সালে তাদের সাহসিকতা ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে ভারতের ঐতিহাসিক জয় নিশ্চিত করেছিলেন। তাদের দৃঢ় মনোবল ও নিস্বার্থ সেবা আমাদের দেশের রক্ষা করেছে এবং আমাদের ইতিহাসে গর্বের মুহূর্ত সৃষ্টি করেছে। এই দিনটি তাদের সাহসকে সম্মান জানায় এবং তাদের অসাধারণ মনোবলকে স্মরণ করিয়ে দেয়। এই বীরোচিত কর্মকাণ্ড ভারতীয় প্রজন্মের অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকে।”

এর আগে ভারতের সেনাবাহিনীও বিজয় দিবসের পক্ষে একটি পোস্ট দেন, যেখানে তারা মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, “বিজয় দিবস শুধু একটি তারিখ নয়— এটি ১৯৭১ সালের যুদ্ধের ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর ঐতিহাসিক ও চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক।”

সেনারা আরও বলেন, “এটি ছিল সেই বিজয় যেখানে মুক্তিযোদ্ধারা ও ভারতীয় সেনারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার লড়াইকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। এই বিজয় শুধু সামরিকই নয়, এটি ইতিহাসের ঐতিহাসিক গৌরবের একটি অংশ। ভারতের এই জয় বাংলাদেশের স্বাধীনতার সূচনায় জাতিকে নতুন করে স্ববিরোধী করে তুলেছে এবং দক্ষিণ এশিয়ার মানচিত্রে নতুন এক সূচনাকে চিহ্নিত করেছে।

ভারতীয় সেনাবাহিনী আরও উল্লেখ করে, “পাকিস্তান সেনাবাহিনী যে নানা নৃশংসতা, অত্যাচার ও নিষ্ঠুরতা চালিয়েছিল, এই যুদ্ধ সেই সমস্ত অবসান ঘটিয়েছে।”

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo