1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
অল্প সময়ে অনেক কিছু অর্জন: অন্তর্বর্তী সরকারের নিষ্ঠার প্রতিফলন জাতিসংঘে বাংলাদেশ: ১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয় শেখ হাসিনার রায় ঘিরে হত্যার হুমকি, যুবক গ্রেপ্তার এই রায়ের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম ট্রাম্পের দাবি: ভারত-পাকিস্তানকে ৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকি দিয়েছিলাম শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সেনাবাহিনীর সহায়তা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা যুবদল নেতা কিবরিয়া হত্যায় আরও দু’জন ভাড়াটে খুনি গ্রেপ্তার: র‍্যাব জামায়াতের দাবি: ভোটকেন্দ্রে অন্তত পাঁচজন সেনা মোতায়েনের প্রয়োজন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের সঙ্গে সাংবাদিক মিজানুরের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই ময়মনসিংহে ট্রেনে নাশকতার চেষ্টা, সাহসী প্রতিরোধে বড় ক্ষতি এড়ানো

শাওনকে ‘রাজাকার’ বলে অপপ্রচার করে বুলডোজার নিয়ে যাওয়ার ঘটনা

  • আপডেটের সময় : বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে জুলাই মাসে অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় ঘোষণার দিন ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িতে ফের দুটি বুলডোজার নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সোমবার (১৭ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে ট্রাকের মাধ্যমে এই দুটি বুলডোজার সেখানে নিয়ে আসা হয়। সেই সময় ট্রাকের ওপরে হাতে মাইক নিয়ে বেশ কয়েকজন তরুণকে বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়। তারা জানিয়েছে, ‘রেড জুলাই’ নামের একটি সংগঠনের পক্ষ থেকে এই বুলডোজার দুটি আনা হয়েছে।

অন্যদিকে, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে অভিনেত্রী শাওন একটি মন্তব্য করে তার ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি বুলডোজারগুলোকে রাজাকার আখ্যা দিয়ে তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, “মনের ভয়-ই আসল ভয় বুঝেছিস গাধার দল! বারবার ভেঙে, বারেবারে আগুন দিয়েও তোদের ভয় যায়নি। এই ভাঙা বাড়ির প্রতিটা ধূলিকণা যেন বাংলাদেশের আকাশে বাতাসে মিশে থাকছে, সেটাকে কিভাবে অস্বীকার করব বলো, রাজাকার বাহিনী!” শাওন তার এই পোস্টে #তুইথরাজাকার ও #ধানমন্ডিট৩২ হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করেছেন।

এখানে উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ থেকে নির্বাসনে যাওয়ার সময় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িতে হামলা চালিয়ে লুটপাট ও আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তার ছয় মাস পরে ২০২৪ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ‘বুলডোজার মিছিল’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঐ বাড়িটি ভেঙে ফেলা হয়।

প্রতিবেদনে জানা যায়, ওই দিন সন্ধ্যার দিকে হাজারো মানুষ নিহতের বাড়িটির সামনে জড়ো হয়। রাতের বেলা একটি ক্রেন এসে সেখানে পৌঁছায়। মানুষের উল্লাসধ্বনির মধ্যে ক্রেনের উপর দিয়ে ঢুকে, পরে একটি এক্সক্যাভেটর দিয়ে বাড়িটি ভাঙার কাজ শুরু হয়। ঘণ্টাখানেকের মধ্যে তিন তলা বাড়ির একটি অংশ ভেঙে ফেলা হয়। এরপর রাত সোয়া একটার দিকে ভাঙার কাজ বন্ধ রাখা হয় এবং পরে আরও একটি এক্সক্যাভেটর যোগ দেয়।

মধ্যরাতে সেনাবাহিনীর সদস্যরা যখন সেখানে যান, তখন কিছুক্ষণের জন্য ছাত্র-জনতা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দেয়। কিছু ক্ষণের মধ্যে তারা সেখান থেকে সরে যায়। গভীর রাতে দলবল গান চালিয়ে এবং নৃত্য করে বাড়ি ভাঙার কাজ সম্পন্ন করে। তবে ওই ভাঙা বাড়ির চারপাশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার রাখা হয়, যাতে কোনও অনাহোঁয়া ঘটনা না ঘটে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo