1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৫৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
অল্প সময়ে অনেক কিছু অর্জন: অন্তর্বর্তী সরকারের নিষ্ঠার প্রতিফলন জাতিসংঘে বাংলাদেশ: ১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয় শেখ হাসিনার রায় ঘিরে হত্যার হুমকি, যুবক গ্রেপ্তার এই রায়ের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম ট্রাম্পের দাবি: ভারত-পাকিস্তানকে ৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকি দিয়েছিলাম শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সেনাবাহিনীর সহায়তা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা যুবদল নেতা কিবরিয়া হত্যায় আরও দু’জন ভাড়াটে খুনি গ্রেপ্তার: র‍্যাব জামায়াতের দাবি: ভোটকেন্দ্রে অন্তত পাঁচজন সেনা মোতায়েনের প্রয়োজন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের সঙ্গে সাংবাদিক মিজানুরের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই ময়মনসিংহে ট্রেনে নাশকতার চেষ্টা, সাহসী প্রতিরোধে বড় ক্ষতি এড়ানো

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমনের অন্যতম সহযোগী

  • আপডেটের সময় : সোমবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৫

পুরান ঢাকার সূত্রাপুরে বেলা ਸাড়ে এগারোটায় ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে দুর্বৃত্তদের গুলিতে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। তিনি তারিক সাইফ মামুন (৫৫) নামে একজন, যিনি শীর্ষ সন্ত্রাসীদের তালিকার একজন ছিলেন। ঘটনার সময় তিনি সোহেল চৌধুরী হত্যা ও সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ভাই সাইদ আহমেদ টিপু হত্যা মামলার মূল সন্দেহভাজন হিসেবে পরিচিত ছিলেন। দুপুর ১১টার দিকে আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসকরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে আসেন, যেখানে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার স্বজনরা বলছেন, মামুন সাধারণ একজন ব্যক্তি এবং এর সঙ্গে কোনও রাজনীতির সম্পর্ক নেই। তবে পুলিশ জানিয়েছে, তিনি শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমন-মামুন গ্রুপের সদস্য ছিলেন, যেখানে ইমন বর্তমানে পলাতক থাকেন। এই গ্রুপটি মূলত ডেঙ্গু-নাশক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকার পাশাপাশি বিভিন্ন অপরাধের জন্য পরিচিত। জানা গেছে, মামুনের অর্থনৈতিক জীবন ছিল মিরপুরে একটি গার্মেন্টস ব্যবসা, যেখানে তিনি দুই মেয়ের সঙ্গে থাকতেন। গত দুই দিন আগে সকালে বাসা থেকে বের হয়েছিলেন জজকোর্টে একটি মামলার হাজিরা দিতে, এবং এরপরই তার মৃত্যুর খবর আসে। নিহতের খালাতো ভাই হাফিজ বলেন, তিনি জানেন না কেন তার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। তিনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। পুলিশ জানিয়েছে, মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে নিহতের স্ত্রী দিপা বলেন, তার স্বামী মিরপুরের গার্মেন্টস ব্যবসায়ী এবং দুই মেয়ের সঙ্গে থাকতেন। তিনি বলেন, গত দুই দিন আগে দুপুরে বের হয়ে জজকোর্টে ছিলেন। তার মৃত্যুর খবর পেয়ে তিনি খুবই উদ্বিগ্ন। জিজ্ঞাসাবাদে, তিনি উল্লেখ করেন, ‘ইমন নামে একজনের নাম নেওয়া হয়েছে, যার সঙ্গে তাঁর স্বামীর শত্রুতা ছিল।’ তিনি আরও বলেন, কিছুদিন আগে ইমন তার স্বামীকে মারধর করেছিল। তবে ইমনের সঙ্গে এই হত্যার যোগসূত্র বিষয়ে কোনো নিশ্চিত তথ্য দেননি। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, সকাল ১০:৫২ মিনিটে হাসপাতালের গেটের সামনে নিরাপত্তার অভাবে স্বাভাবিক কাজকর্ম চলছিল। এরপর ১০:৫৩ মিনিটে সাদা চেক শার্ট পরিহিত একজন দৌড়ে হাসপাতালে প্রবেশ করেন। এর কিছুক্ষণ পরে মুখোশ ও ক্যাপ পরিহিত দুইজন উপস্থিত হয়ে একাধিক গুলি চালিয়ে দ্রুত চলে যান। এই ঘটনায় আশেপাশে থাকা অনেকের মধ্যে অস্থিরতা দেখা যায়, তারা আতঙ্কে ছোটাছুটি করতে শুরু করেন।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo