1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৩৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
অল্প সময়ে অনেক কিছু অর্জন: অন্তর্বর্তী সরকারের নিষ্ঠার প্রতিফলন জাতিসংঘে বাংলাদেশ: ১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয় শেখ হাসিনার রায় ঘিরে হত্যার হুমকি, যুবক গ্রেপ্তার এই রায়ের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম ট্রাম্পের দাবি: ভারত-পাকিস্তানকে ৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকি দিয়েছিলাম শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সেনাবাহিনীর সহায়তা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা যুবদল নেতা কিবরিয়া হত্যায় আরও দু’জন ভাড়াটে খুনি গ্রেপ্তার: র‍্যাব জামায়াতের দাবি: ভোটকেন্দ্রে অন্তত পাঁচজন সেনা মোতায়েনের প্রয়োজন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের সঙ্গে সাংবাদিক মিজানুরের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই ময়মনসিংহে ট্রেনে নাশকতার চেষ্টা, সাহসী প্রতিরোধে বড় ক্ষতি এড়ানো

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতোংতার্ন সিনাওয়াত্রা ক্ষমতাচ্যুত

  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতোংতার্ন সিনাওয়াত্রাকে দণ্ডবিধির অবৈধ ফোনালাপের রেকর্ড ফাঁস হওয়ার পর দেশটির সাংবিধানিক আদালত তাকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছে। এই ফোনকলটি নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক তৈরি হয়, যেখানে তাকে কম্বোডিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী হুন সেনকে ‘আঙ্কেল’ বলে সম্বোধন করতে দেখা যায়। ফোনালাপে তিনি তার দেশের সেনাদের সমালোচনা করেন এবং বলেন, তাদের কারণেই কম্বোডিয়ার একটি সেনা নিহত হয়েছে। এই রেকর্ডটি ভাইরাল হলে দেশের মধ্যে তীব্র সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এর কয়েক মাস পরই থান্ডার সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে, যা শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় শান্ত হয়।

প্রথমে জানা যায়, ১৫ জুনের ওই ফোনালাপে পেতোংতার্ন আবারও বলেন, “যেকোনো সমস্যা হলে আমাকে জানাতে পারেন। আমি বিষয়টি দেখব।” এই বক্তব্যও ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে। সীমান্তে তখন উত্তেজনা চরমে থাকায় জাতীয়তাবাদে গা গাঢ় হয়ে উঠে সাধারণ মানুষের মনোভাব। বিরোধী দলগুলো অভিযোগ তোলে যে, তিনি গোপনে থাইল্যান্ডের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলছেন। এর পর তিনি সাধারণ মানুষের কাছে ক্ষমা চেয়ে বলেন যে, তিনি কেবল উত্তেজনা প্রশমনের জন্য এ কথাগুলো বলেছেন।

রায় ঘোষণার পর, সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে পান্তোংতার্ন দাবি করেন, তিনি দেশের স্বার্থের কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং বলেছেন, তার লক্ষ্য ছিল দেশের মঙ্গল, ব্যক্তিগত লাভের জন্য নয়। এ সময় তিনি যোগ করেন, তিনি দেশের নাগরিক ও সেনাদের সুরক্ষায় কাজ করেছেন। তবে, ১ জুলাই দেশটির সাংবিধানিক আদালত তার প্রধানমন্ত্রীর পদ স্থগিত করে দেয়, যদিও তিনি সংস্কৃতিমন্ত্রী হিসেবে মন্ত্রিসভায় থাকেন। ২০০৮ সালের পর এই প্রথম থাইল্যান্ডে পাঁচজন প্রধানমন্ত্রী আদালতের রায়ে ক্ষমতা হারিয়েছে, যা দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রমাণ।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo