1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:৫৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হতে পারে রোববার বা সোমবার পূর্বাচলে সাগর-রুনির ছেলে মেঘের জন্য জমির দলিল হস্তান্তর ইসির ইউটিউব চ্যানেল উদ্বোধন ও এআই বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বার্তা আল্লামা সাঈদীর বিরুদ্ধে সাক্ষী সুখরঞ্জন বালির অপহরণ ও নির্যাতনের অভিযোগ শর্ত পূরণ না হলে নির্বাচন নয়: জামায়াত তারেক-বাবরের খালাসের বিরোধিতা: আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর প্রাইভেটকার উল্টে মুন্সীগঞ্জে তিনজনের মৃত্যু পুলিশ সদস্য শেখ আফজালুলের রাজসাক্ষী হতে আবেদন সিআইডির জালে ধরা পড়লো মালয়েশিয়া সিন্ডিকেটের স্বপন, সম্পদ জব্দ খাগড়াছড়িতে মা ও মেয়েকে গলা কেটে নির্মম হত্যাকাণ্ড

জামায়াতের হুঁশিয়ারি: উভয় কক্ষে পিআরের দাবিতে আন্দোলন সম্ভব

  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫

নতুন বাংলাদেশের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনার জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ইতোমধ্যে জুলাই সনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে এবং সেটি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠিয়েছে। তবে সংবিধানে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি (পিআর) এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলোর ব্যাপারে বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতৈক্য নেই। বিশেষ করে, দেশের অন্যতম প্রধান দল জামায়াতে ইসলামী সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি (পিআর) অনুসারে সংসদের উভয় কক্ষে নির্বাচন চান। তারা মনে করে, পিআর ছাড়া নির্বাচনের ফলাফল স্বচ্ছতা ও জনগণের প্রতিনিধিত্বের জন্য ক্ষতিকর হবে। অনায়াসে এই পদ্ধতিটি চালু হলে, জনগণের ক্ষমতায়ন বৃদ্ধি পাবে এবং দুর্নীতি কমে আসবে বলে তাদের ধারণা। জামায়াতের নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচন কার্যকর হবে না। তিনি ঘোষণা দেন, তারা যথাসাধ্য এই পদ্ধতিটি বাস্তবায়নের জন্য কাজ করবেন। অন্যদিকে, দলের আরেক নেতা ডাঃ সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেন, মধ্যবর্তী সরকারের সময়ে উচ্চকক্ষের কয়েকটি প্রস্তাবে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন প্রস্তাব এসেছে, তবে তারা উচ্চ কক্ষের পাশাপাশি নিম্নকক্ষেও পিআর দেখতে চান। কারণ, শুধুমাত্র উচ্চকক্ষে পিআর থাকলে এর প্রভাব কম হবে। জামায়াতের শীর্ষ নেতারা মনে করছেন, জনগণের স্বার্থে গণঅভ্যুত্থানের স্বপ্ন বাস্তবায়নে নির্বাচন আগে সংস্কার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। সবাই একমত হলে, জুলাই সনের পরিকল্পনা অনুযায়ী এই সংস্কারগুলো কার্যকর করতে হবে এবং গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সেটি বাস্তবায়িত হবে। সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলছেন, সংখ্যানুপাতিক সংস্কার বা পরিবর্তন ছাড়া নির্বাচন যথেষ্ট গ্রহণযোগ্য নয়। তিনিWarning দেন, এমন নির্বাচন হলে দেশ আগের মতো জাহিলিয়াতের দিকে ফেরত যাবে। অন্যদিকে, মুজিবুর রহমান জানান, যদি নির্বাচন আগের মতো হয় এবং সংস্কার হয় না, তবে জুলাই আন্দোলন ও ছাত্রপরিষদের রক্ত বৃথা যাবে। সে কারণেই, তিনি বলছেন, সংস্কার ও পরিবর্তনের পরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া উত্তম। প্রতিপক্ষের মতে, সংস্কার না থাকলে নির্বাচন হবে অনির্দিষ্ট ও অকার্যকর, যা দেশের জন্য ক্ষতিকর।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo