1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:২২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
২০২৫ সালের শেষে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা বিজয় দিবসে ওয়েস্ট ইন্ডিজে বিজয় কেতন উড়াল বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস লেখা হয়নি: বদরুদ্দীন উমর গুম-খুনের অভিযোগে ক্ষমা চেয়ে আয়নাঘরের কথা স্বীকার করলেন র‍্যাব ডিজি ঐক্যের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর দেশের জন্য ক্ষতিকর চুক্তি বাতিলের দাবি করা হয়েছে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদা রক্ষার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য চলমান অপচেষ্টা নতুন বাংলাদেশের যাত্রায় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার রমেন রায়ের ওপর হামলার ঘটনাটি পুরোনো, তিনি চিন্ময়ের আইনজীবী নন

মুম্বাই শেষে ‘বঙ্গবন্ধু’র লোকেশন হবে বাংলাদেশ

  • আপডেটের সময় : শনিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

‘কারাগারের টানা ১৯ দিন অনশন ধর্মঘট সেরে তরুণ শেখ মুজিবুর রহমান নৌকা করে গ্রামে ফিরছেন। আর বাবা ও গ্রামবাসীরা তাকে নিতে এসেছেন ঘাটে।’

আজ এমন দৃশের শুটিং হলো ভারতে বিনোদনের রাজধানী মুম্বাইয়ে শহরতলীর ফিল্মসিটি বা চিত্রনগরীতে।

অ্যারে পার্ক নামে একটা বিস্তীর্ণ সবুজ পাহাড়ি অরণ্যের কোলে বিছোনো এই ফিল্ম সিটি, আপাতত তারই অন্তত ছয়টি লোকেশনে পড়েছে বঙ্গবন্ধুর সেট। কোথাও টুঙ্গিপাড়ার নদীর ঘাট বা ফুটবল মাঠ, কোথাও আবার শেখ মুজিবের স্মৃতিবিজড়িত কলকাতার বেকার হোস্টেল। অর্থাৎ বলিউডের বর্ষীয়ান নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল নেতৃত্বে চলছে বিশাল কর্মকাণ্ড।

নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল বলেন, ‘খুব লম্বা কাজ হবে এটা। যেটাকে আমরা বলছি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অতীত ও পারিবারিক জীবন। সেটার শুটিং এখানে হচ্ছে। এরপর লোকেশন সরে যাবে বাংলাদেশের বিশাল ক্যানভাসে। শেখ মুজিব তো আর দশটা মানুষের মাঝে ভাষণ দিতেন না তিনি ভাষণ দিতেন ৫ লক্ষাধিক মানুষের মাঝে।’

বঙ্গবন্ধুর মূল চরিত্রের কেন্দ্রীয় অভিনেতা আরিফিন শুভ বলেন, ‘বলে না যে- ভালোবাসা অন্ধ হয়। ভালোবাসার চোখ থাকে না। আমি এই কাজটা করতে গিয়ে। বিশেষ করে ওনার সম্পর্কে গবেষণা করতে গিয়ে, ওনাকে জানাতে গিয়ে, ওনার দর্শন বুঝতে গিয়ে আমি ওনার প্রেমে পড়ে গেছি। সেই প্রেম থেকেই কাজটা করছি। সুতরাং প্রত্যেকটা শট, প্রত্যেকটা মূহুর্ত আমার কাছে কল্পনার মতো। আমার কাছে বারবার মনে হচ্ছে, উনি কি দেখতে পাচ্ছেন- শুনতে পাচ্ছেন।

‘বঙ্গবন্ধু’ বায়োপিকের চিত্রনাট্যকার শ্যামা জাহিদ বলেন, ‘আমরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বলেছিলাম, আমরা এই ছবিটি বানাতে চাই আপনার মায়ের চোখ দিয়ে। মুজিবের প্রিয় রেণুর চোখ দিয়ে। তিনি দুই দিন ধরে আমাদের বুঝিয়েছিলেন- কীভাবে একজন গ্রামের মেয়ে, যিনি স্বামীকে রাজনীতির মাঠে যেতে দেন না। সেখান থেকে তার মা বঙ্গবন্ধুর সার্থক অর্ধাঙ্গী হয়ে উঠেছিলেন। রোজ ফজরের নামাজ সেরে শেখ হাসিনা নিজেই স্ক্রিপ্ট পড়তেন। এই চিত্রনাট্যের রাজনীতির দিকটা তিনিই শুধরে দিয়েছেন।’

চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর পিতার চরিত্রে অভিনয় করছি। এটা আমার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। বঙ্গবন্ধুর সাথে তার বাবার যে সম্পর্ক ছিলো সেটা অনেক ডায়মেনশন। যেটা সেই যুগে সেই সময়ে হতো না। পিতা-পুত্র একসাথে ফুটবল খেলতেন। আদর-সোহাগ শাসন।’

শেখ মুজিবুর রহমানের মায়ের চরিত্রে অভিনয় করা দিলারা জামান বলেন, বুঝতে পারেনি যে আমার জন্য এতো বড় কিছু অপেক্ষা করছিলো। জানিনা এটাই আমার শেষ কাজ কিনা। আমি এই কাজটি শেষ করতে পারলে আমার ৫৬-৫৭ বছর অভিনয় জীবনের শ্রেষ্ঠ কাজ বলে মনে করবো। জাতির পিতার মায়ের চরিত্রে অভিনয় করতে পেরেছি এটা আমার জন্য বিরাট পাওয়া।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo