1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:২৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
২০২৫ সালের শেষে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা বিজয় দিবসে ওয়েস্ট ইন্ডিজে বিজয় কেতন উড়াল বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস লেখা হয়নি: বদরুদ্দীন উমর গুম-খুনের অভিযোগে ক্ষমা চেয়ে আয়নাঘরের কথা স্বীকার করলেন র‍্যাব ডিজি ঐক্যের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর দেশের জন্য ক্ষতিকর চুক্তি বাতিলের দাবি করা হয়েছে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদা রক্ষার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য চলমান অপচেষ্টা নতুন বাংলাদেশের যাত্রায় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার রমেন রায়ের ওপর হামলার ঘটনাটি পুরোনো, তিনি চিন্ময়ের আইনজীবী নন

ঝুকির মধ্যে এশিয়ার বিকাশমান অর্থনীতি:আইএমএফ

  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৩

৩১ অক্টোবর ২০১৩। পোর্টাল বাংলাদেশ ডেস্ক।

দেশী ও বিদেশী বিনিয়োগ কমায় এশিয়ার বিকাশমান অর্থনীতির দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি ঝুঁকির মুখে পড়তে যাচ্ছে বলে সতর্ক করে দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) । যদিও মুদ্রার দুর্বল অবস্থান ও স্থানীয় চাহিদার বৃদ্ধি এ ঝুঁকি সামান্য হলেও কমিয়েছে। সংস্থাটির এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল শাখার পরিচালক অনুপ সিং এ কথা জানান। খবর রয়টার্সের।

গতকাল বুধবার টোকিওতে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুত বিনিয়োগ পরিস্থিতি কঠোর হয়ে পড়ায় এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে এশিয়ায়। এর প্রভাবে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে সবচেয়ে বেশি।

সিং বলেন, ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলো বিদেশী মূলধন প্রবাহের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। অথচ দেশগুলো এরই মধ্যে মূল্যস্ফীতিজনিত চাপের মুখে রয়েছে। এ চাপ থেকে বেরিয়ে আসতে মুদ্রানীতিমালা আরো কঠোর করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনতে একই রকমভাবে কঠোর মুদ্রানীতি নিতে হতে পারে ভারতকে। গত মঙ্গলবার রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া মুদ্রানীতি কঠোর করার বিষয়ে আলোচনা করার পর তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরো বলেন, মুদ্রানীতি ছাড়াও সরবরাহের দিক থেকেও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেয়া উচিত। সরকার উভয় দিক বিবেচনায় নিয়েই পদক্ষেপ নেয়ার চেষ্টা করছে।

এদিকে জাপানের বিক্রয় কর বাড়ানোর সিদ্ধান্ত সঠিক বলে মনে করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে তিনি জানান, বর্তমানে দেশটির বিক্রয় কর ৫ শতাংশে থাকলেও এপ্রিলে তা বাড়িয়ে ৮ এবং ২০১৫ সালের অক্টোবরে তা ১০ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। বিক্রয় কর বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত সঠিক হয়েছে বলে মনে করেন তিনি। পরবর্তী ধাপ হিসেবে সরকারকে অবশ্যই একটি সুনির্দিষ্ট আর্থিক কাঠামো নির্ধারণ করতে হবে, যেখানে ২০২০ সাল নাগাদ দেশটির জিডিপিতে সরকারি ঋণের অনুপাত কমিয়ে আনার মতো বিভিন্ন লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব হয়।

এদিকে চলতি মাসে বিকাশমান এশীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস কমিয়েছে আইএমএফ। এ বছর এবং ২০১৪ সালে এখানে যথাক্রমে ৬ দশমিক ৩ শতাংশ এবং ৬ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে জানায় সংস্থাটি, যা এপ্রিলের পূর্বাভাসের তুলনায় কম।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo