1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:১৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
২০২৫ সালের শেষে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা বিজয় দিবসে ওয়েস্ট ইন্ডিজে বিজয় কেতন উড়াল বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস লেখা হয়নি: বদরুদ্দীন উমর গুম-খুনের অভিযোগে ক্ষমা চেয়ে আয়নাঘরের কথা স্বীকার করলেন র‍্যাব ডিজি ঐক্যের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর দেশের জন্য ক্ষতিকর চুক্তি বাতিলের দাবি করা হয়েছে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদা রক্ষার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য চলমান অপচেষ্টা নতুন বাংলাদেশের যাত্রায় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার রমেন রায়ের ওপর হামলার ঘটনাটি পুরোনো, তিনি চিন্ময়ের আইনজীবী নন

আইসিটি’র বিচারকাজ ধারণ ও সম্প্রচারের অনুমতিসহ আইন সংশোধনের অধ্যাদেশ অনুমোদন

  • আপডেটের সময় : বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) রোম সংবিধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি)  আইন, ১৯৭৩ সংশোধনের খসড়া অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

বুধবার (২০ নভেম্বর) সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের ১৩তম বৈঠকে অধ্যাদেশটির নীতিগত এবং চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ এবং আন্তর্জাতিক আইনের আওতাধীন অন্যান্য অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারের লক্ষ্যে ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন প্রণয়ন করা হয়।

‘আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের রোম সংবিধির সঙ্গে সামঞ্জস্যতা আনা, আন্তর্জাতিক আইনের প্রচলিত বিধানের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ এবং এ আইনের বিচারকাজ নিয়ে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন কর্তৃক উত্থাপিত বিভিন্ন সুপারিশের আলোকে আইসিটি আইনের আরও সংশোধন সমীচীন ও আবশ্যক,’ বলা হয় বিবৃতিতে।

আইন ও বিচার বিভাগ এ লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৪ প্রস্তাব করেছে।

অধ্যাদেশের উদ্দেশ্য

নতুন অধ্যাদেশের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অপরাধের সংজ্ঞা যুগোপযোগীকরণ, অপরাধের দায় নির্ধারণ, এবং অডিও ও ভিডিওর মাধ্যমে বিচারকাজ ধারণ ও সম্প্রচার সুযোগ তৈরি করা হবে।

এছাড়া বিদেশি কাউন্সেল-এর বিধান, বিচারকালে অভিযুক্তের অধিকার, অন্তবর্তীকালীন আপিল, সাক্ষ্যের গ্রহণযোগ্যতা ও প্রাসঙ্গিকতা সংক্রান্ত বিধান অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে অধ্যাদেশে।

অধ্যাদেশে তদন্তকারী কর্মকর্তা কর্তৃক তল্লাশি ও জব্দ করার বিধান, পর্যবেক্ষক, সাক্ষীর সুরক্ষা, ভুক্তভোগীর অংশগ্রহণ ও সুরক্ষা বিষয়ক বিধানও সংযোজন করা হয়েছে।

আইন ও বিচার বিভাগ মানবাধিকার সংগঠন, শিক্ষাবিদ, অংশীজন, সরকারি বিভাগ এবং আন্তর্জাতিক আইন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে অধ্যাদেশটির খসড়া প্রস্তুত করেছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘যেহেতু সংসদ ভেঙে যাওয়া অবস্থায় রয়েছে এবং গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ এবং আন্তর্জাতিক আইনের আওতাধীন অন্যান্য অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারের লক্ষ্যে বিদ্যমান আইন যুগোপযোগীকরণের বিষয়ে আশু ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি বিদ্যমান রয়েছে, সেহেতু’ এ অধ্যাদেশের খসড়া প্রস্তাব করা হয়েছে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo