1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
২০২৫ সালের শেষে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা বিজয় দিবসে ওয়েস্ট ইন্ডিজে বিজয় কেতন উড়াল বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস লেখা হয়নি: বদরুদ্দীন উমর গুম-খুনের অভিযোগে ক্ষমা চেয়ে আয়নাঘরের কথা স্বীকার করলেন র‍্যাব ডিজি ঐক্যের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর দেশের জন্য ক্ষতিকর চুক্তি বাতিলের দাবি করা হয়েছে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদা রক্ষার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য চলমান অপচেষ্টা নতুন বাংলাদেশের যাত্রায় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার রমেন রায়ের ওপর হামলার ঘটনাটি পুরোনো, তিনি চিন্ময়ের আইনজীবী নন

ক্রিকেট ফেরাতে করণীয় বলে দিল আইসিসি

  • আপডেটের সময় : শনিবার, ২৩ মে, ২০২০

করোনা সংকটে বন্ধ আছে সব ধরণের ক্রিকেট। করোনা পরবর্তী বিভিন্ন দেশ এরই মধ্যে ক্রিকেট ফেরানোর তোড়-জোড় শুরু করে দিয়েছে। তবে চেনা দৃশ্যপটে ক্রিকেট ফেরানো যাবে না। আইসিসি আগেই জানিয়ে দিয়েছে, কোন বোর্ড ক্রিকেট ফেরাতে চাইলে ফেরাতে পারে। সরকার অনুমোদন দিলেই শুরু করা যাবে ক্রিকেট।

তবে মানতে হবে আইসিসির দেওয়া কিছু দিকনির্দেশনা। মাঠে ফিরতে গেলে পার করতে হবে কয়েকটি ধাপ। এরপরও বোলার-ফিল্ডারদের জন্য আছে বিশেষ নির্দেশনা। শনিবার আইসিসির চিকিৎসা কমিটি এই নির্দেশনা দিয়েছে।

চারে ধাপে শুরু করতে হবে অনুশীলন: ক্রিকেট ফেরানোর প্রথম ধাপ হলো অনুশীলন শুরু করা। এই অনুশীলন শুরু করতে হবে চারটি ধাপে। প্রথমত, স্বতন্ত্র অনুশীলন। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল যা এরই মধ্যে শুরু করেছেন। দ্বিতীয়ত, ছোট গ্রুপে অনুশীলন। সদস্য সংখ্যা হবে তিনজন। তবে দূরত্ব মেনে চলতে হবে।

তৃতীয়ত, অনুশীলন করা যাবে বড় দলে। তবে সদস্য সংখ্যা হবে কোচিং স্টাফসহ ১০ জন। চতুর্থ বা শেষ ধাপে দলের সবাই একসঙ্গে অনুশীলন করতে পারবেন। ফুটবলে জার্মান বুন্দেসলিগা এই নীতি অনুসরণ করে খেলা শুরু করেছে। লা লিগা, প্রিমিয়ার লিগও এই পথেই হাঁটছে।

বোলারদের জন্য নির্দেশনা: করোনার পরে খেলা শুরু হলে সবচেয়ে বেশি ইনজুরি ঝুঁকিতে পড়বেন পেসাররা। সেজন্য পেসারদের জন্য দেওয়া হয়েছে আলাদা নির্দেশনা। তাদের অন্তত পাঁচ-ছয় সপ্তাহের অনুশীলন নিশ্চিত করতে হবে। এর মধ্যে তিন সপ্তাহ করতে হবে ম্যাচের মতো করে বোলিং অনুশীলন।

টি-২০ ফরম্যাটের জন্য অন্তত পাঁচ সপ্তাহ অনুশীলন করতে হবে পেসারদের। তিন সপ্তাহ করতে হবে বোলিং। ওয়ানডে ফরম্যাটের জন্য ছয় সপ্তাহ অনুশীলন, তিন সপ্তাহ বোলিং। আর টেস্টের জন্য অনুশীলনের সময়সীমা ধরা হয়েছে আট থেকে ১২ সপ্তাহ। এর মধ্যে চার-পাঁচ সপ্তাহ বোলিং অনুশীলন করতে হবে তাদের।

সবার জন্য আইসোলেশনে, মাঠে করা যাবে না উদযাপন: উইকেট পড়ার পরে উদযাপন করা যাবে না। কারণ তাতে ক্রিকেটাররা একে অপরের খুবই কাছে চলে আসতে পারেন। দলের কারো করোনা উপসর্গ দেখা দিলেই সবাইকেই পরীক্ষা করাতে হবে। থাকতে হবে আইসোলেশনে।

ম্যাচ অফিসিয়ালদের জন্য: এছাড়া ম্যাচ অফিসিয়াল ও কোচদের বাড়তি সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। কারণ তাদের বয়স বেশি, ইমিউনিটি কম, অনেকের ডায়বেটিস আছে। ওভারের মাঝে তাই খেলোয়াড়রা ক্যাপ, তোয়ালে, সোয়েটার ইত্যাদি আম্পায়ারকে দিতে পারবেন না। বল ধরার ক্ষেত্রে আম্পায়ারকে ব্যবহার করতে হবে গ্লাভস।

প্রতিটি ক্রিকেট বোর্ডে একজন করে প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা থাকবেন। বোর্ড দেশের নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবে। সফরের আগে অন্তত ১৪ দিনের আইসোলেশন ট্রেনিং ক্যাম্প। ব্যক্তিগত জিনিস ব্যবহারের আগে ও পরে স্যানিটাইজ করতে হবে। খেলার মাঠে কিংবা ড্রেসিংরুমে ভাগাভাগি না করা বা কম করা। অনুশীলনে এসে গোসল না করা।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo