1. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবরঃ
২০২৫ সালের শেষে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা বিজয় দিবসে ওয়েস্ট ইন্ডিজে বিজয় কেতন উড়াল বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস লেখা হয়নি: বদরুদ্দীন উমর গুম-খুনের অভিযোগে ক্ষমা চেয়ে আয়নাঘরের কথা স্বীকার করলেন র‍্যাব ডিজি ঐক্যের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর দেশের জন্য ক্ষতিকর চুক্তি বাতিলের দাবি করা হয়েছে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদা রক্ষার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য চলমান অপচেষ্টা নতুন বাংলাদেশের যাত্রায় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার রমেন রায়ের ওপর হামলার ঘটনাটি পুরোনো, তিনি চিন্ময়ের আইনজীবী নন

আবারও তিনদিনের হরতাল ৪ থেকে ৬ নভেম্বর

  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৩

image_60250_0আবারও হরতাল আহ্বানের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে ১৮ দলীয় জোট। নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে আগামী ৪ থেকে ৬ নভেম্বর টানা হরতাল আহ্বান করা হবে বলে জোটের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বৈঠক সূত্র বাংলামেইলকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বুধবার রাত ৯টা ৪০ থেকে পৌনে ১১টা পর্যন্ত এ বৈঠক করেন ১৮ দলীয় জোট নেতারা।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ৪ থেকে ৬ নভেম্বর ঢাকাসহ সারাদেশের রাজপথ, রেলপথ ও নৌ-পথ অবরোধের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে নির্ভরযোগ্য এক সূত্রে জানা যায়।

নাম প্রকাশ করা না শর্তে বৈঠকে উপস্থিত ১৮ দলীয় জোটের এক নেতা বাংলামেইলকে জানান, জোট আগামী শনিবার সারাদেশে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে। সমাবেশ শেষে হরতালের ঘোষণা দেয়া হতে পারে। এছাড়া ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সারাদেশে সমাবেশসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনেরও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে ৭ নভেম্বরের এ কর্মসূচির পর অবরোধ ও অসহযোগের মতো কঠোর কর্মসূচি দেয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’

বৈঠকে জোট নেতারা বেগম জিয়াকে জানান, এখনই চূড়ান্ত আন্দোলনে যাওয়ার সময়। তাই ৭ নভেম্বরের পর পরবর্তী কর্মসূচি নির্ধারণের জন্য জোট নেত্রীকে তারা দায়িত্ব দেন।

বৈঠকে সবাই বেগম খালেদা জিয়াকে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারের দাবি থেকে না সরার অনুরোধ জানান। তারা আরও জানান, আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হলে ভালো, না হলে রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমেই দাবি আদায় করতে হবে।

সংলাপের বিষয়ে আলোচনা করতে গিয়ে জোট নেতারা জানান, জোট মনে করে সরকার আলোচনায় যেতে চায় না। তারা যদি সংলাপের বিষয়ে আন্তরিক হতো তবে পাখির মতো গুলি চালিয়ে মানুষ হত্যা করতো না। তারপরও যদি সরকার আলোচনা করতে চায় তাহলে তাদের পক্ষ থেকেই আবারও প্রস্তাব দিতে হবে। সেই সঙ্গে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থা নিয়েই আলোচনা করতে হবে। এছাড়া আগ বাড়িয়ে বিএনপিকে আলোচনায় যাওয়া ঠিক হবে না।

এদিকে জোটের বৈঠকের আগে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) শীর্ষ নেতারা। তারা তখন বেগম জিয়াকে জামায়াতের সংশ্রব ছাড়ার আহ্বান জানান।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সকালেরফেনি.কম
Design & Developed BY HostingNibo